মাওলানা জালাল উদ্দিন রুমি (রহ.)’র কালজয়ী অমিয় বাণীসমূহ!
জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমি (১২০৭-১৭ ডিসেম্বর ১২৭৩)
একজন ফার্সি কবি। তাকে মুহাম্মদ বালখী, মাওলানা
রুমি, মৌলভি রুমি নামে ডাকা হলেও তিনি শুধু ‘রুমি’
নামে বেশি জনপ্রিয়।
রুমিকে একজন কবি, দার্শনিক, ধর্মবেত্তা ও আধ্যাত্মিক
গুরু ছিলেন। রুমি তের শতকের একজন জনপ্রিয় কবি
ছিলেন। তার লেখা ‘মসনবী’ বহুল পঠিত বই। তার কিছু
বিখ্যাত পংক্তি এখানে সংকলিত হলো-
১. মোমবাতি হওয়া সহজ কাজ নয়। আলো দেওয়ার জন্য
প্রথম নিজেকেই পুড়তে হয়।
২. তোমার জন্ম হয়েছে পাখা নিয়ে, উড়ার ক্ষমতা
তোমার আছে। তারপরও খোঁড়া হয়ে আছো কেন!
৩. তোমার হৃদয়ে যদি আলো থাকে, তাহলে ঘরে ফেরার
পথ তুমি অবশ্যই খুঁজে পাবে।
৪. আমাদের চারপাশেই সৌন্দর্য ছড়িয়ে রয়েছে। কিন্তু
এটা বুঝতে হলে বাগানে হাঁটতে হবে।
৫. প্রতিটি মানুষকে একটা নির্দিষ্ট কাজের জন্য তৈরি
করা হয়েছে এবং সেই কাজটি তার হৃদয়ে গ্রন্থিত আছে।
প্রতিটি মানুষ ভেতর থেকে ঠিক সেই কাজটি করার জন্যই
তাড়না অনুভব করে।
৬. যা কিছু হারিয়েছো তার জন্য দুঃখ করো না। তুমি তা
আবার ফিরে পাবে, আরেকভাবে, আরেক রূপে।
৭. এটা তোমার আলোই, তোমার আলোই এই জগতকে
আলোকিত করে।
৮. প্রদীপগুলো আলাদা, কিন্তু আলো একই।
৯. বৃক্ষের মতো হও, আর মরা পাতাগুলো ঝরে পড়তে দাও।
১০. ঘষা খেতে যদি ভয় পাও, তাহলে চকচক করবে
কীভাবে?
১১. শব্দ দিয়ে প্রতিবাদ করো, কণ্ঠ উঁচু করে নয়। মনে
রাখবে ফুল ফোটে যত্নে, বজ্রপাতে নয়।
১২. গতকাল আমি বুদ্ধিমান ছিলাম, তাই পৃথিবীটাকে
বদলে দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আজ আমি জ্ঞানী, তাই
নিজেকে বদলে ফেলতে চাই।
১৩. প্রদীপ হও, কিংবা জীবনতরী, অথবা সিঁড়ি। কারো
ক্ষত পূরণে সাহায্য করো।
১৪. শোক করো না। তুমি যাই হারাও না কেনো তা অন্য
কোনো রূপে ফিরে আসবে।
১৫. তুমি সাগরে এক বিন্দু পানি নও। তুমি এক বিন্দু
পানিতে গোটা এক সাগর।
১৬. কেউ যখন কম্বলকে পেটাতে থাকে তখন সেটা
কম্বলের বিরুদ্ধে নয়, ধুলোর বিরুদ্ধে।
১৭. প্রেম আসলে কোথাও মিলিত হয় না। সারাজীবন এটা
সবকিছুতে বিরাজ করে।
১৮. অন্যের জীবনের গল্প শুনে সন্তুষ্ট হয়ো না, নিজের পথ
তৈরি করো, নিজের জীবন সাজাও।
১৯. সুন্দর ও উত্তম দিন তোমার কাছে আসবেনা, বরং
তোমারই এমন দিনের দিকে অগ্রসর হওয়া উচিত।
২০. তুমি এ ব্রহ্মাণ্ডে গুপ্তধনের খোঁজ করছো, কিন্তু প্রকৃত
গুপ্তধনতো তুমি নিজেই।
২১. স্রষ্টার কাছে পৌঁছানোর অজস্র পথ আছে। তার
মাঝে আমি প্রেমকে বেছে নিলাম।
২২. যে কখনো বাড়ি ছাড়েনি, তার কাছ থেকে যাত্রার
উপদেশ নিও না।
২৩. আকাশ কেবল হৃদয় দিয়েই ছোঁয়া যায়।
২৪. সিংহকে তখনই সুদর্শন দেখায় যখন সে খাবারের
খোঁজে শিকারে বেরোয়।
২৫. শুধু তৃষ্ণার্ত পানি খুঁজে না, পানিও তৃষ্ণার্তকে
খোঁজে।
২৬. নতুন কিছু তৈরি করো, নতুন কিছু বলো। তাহলে
পৃথিবীটাও হবে নতুন।
২৭. যে বাতাস গাছ উপড়ে ফেলে, সেই বাতাসেই
ঘাসেরা দোলে। বড় হওয়ার দম্ভ কখনও করো না।
২৮. সব কিছু জেনে ফেলাই জ্ঞান নয়, জ্ঞান হলো কী কী
এড়িয়ে যেতে হবে বা বর্জন করতে হবে তা জানা।
২৯. দুই ব্যক্তি কখনও সন্তুষ্ট নয়- বিশ্বকে যে ঘুরে দেখতে
চায় আর যে আরও জ্ঞান আহরণ করতে চায়।
৩০. যদি তুমি চাঁদের প্রত্যাশা কর, তবে রাত থেকে
লুকিয়োনা। যদি তুমি একটি গোলাপ আশা কর, তবে তার
কাঁটা থেকে পালিয়োনা, যদি তুমি প্রেমের প্রত্যাশা
করো, তবে আপন সত্তা থেকে হারিওনা।
একজন ফার্সি কবি। তাকে মুহাম্মদ বালখী, মাওলানা
রুমি, মৌলভি রুমি নামে ডাকা হলেও তিনি শুধু ‘রুমি’
নামে বেশি জনপ্রিয়।
রুমিকে একজন কবি, দার্শনিক, ধর্মবেত্তা ও আধ্যাত্মিক
গুরু ছিলেন। রুমি তের শতকের একজন জনপ্রিয় কবি
ছিলেন। তার লেখা ‘মসনবী’ বহুল পঠিত বই। তার কিছু
বিখ্যাত পংক্তি এখানে সংকলিত হলো-
১. মোমবাতি হওয়া সহজ কাজ নয়। আলো দেওয়ার জন্য
প্রথম নিজেকেই পুড়তে হয়।
২. তোমার জন্ম হয়েছে পাখা নিয়ে, উড়ার ক্ষমতা
তোমার আছে। তারপরও খোঁড়া হয়ে আছো কেন!
৩. তোমার হৃদয়ে যদি আলো থাকে, তাহলে ঘরে ফেরার
পথ তুমি অবশ্যই খুঁজে পাবে।
৪. আমাদের চারপাশেই সৌন্দর্য ছড়িয়ে রয়েছে। কিন্তু
এটা বুঝতে হলে বাগানে হাঁটতে হবে।
৫. প্রতিটি মানুষকে একটা নির্দিষ্ট কাজের জন্য তৈরি
করা হয়েছে এবং সেই কাজটি তার হৃদয়ে গ্রন্থিত আছে।
প্রতিটি মানুষ ভেতর থেকে ঠিক সেই কাজটি করার জন্যই
তাড়না অনুভব করে।
৬. যা কিছু হারিয়েছো তার জন্য দুঃখ করো না। তুমি তা
আবার ফিরে পাবে, আরেকভাবে, আরেক রূপে।
৭. এটা তোমার আলোই, তোমার আলোই এই জগতকে
আলোকিত করে।
৮. প্রদীপগুলো আলাদা, কিন্তু আলো একই।
৯. বৃক্ষের মতো হও, আর মরা পাতাগুলো ঝরে পড়তে দাও।
১০. ঘষা খেতে যদি ভয় পাও, তাহলে চকচক করবে
কীভাবে?
১১. শব্দ দিয়ে প্রতিবাদ করো, কণ্ঠ উঁচু করে নয়। মনে
রাখবে ফুল ফোটে যত্নে, বজ্রপাতে নয়।
১২. গতকাল আমি বুদ্ধিমান ছিলাম, তাই পৃথিবীটাকে
বদলে দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আজ আমি জ্ঞানী, তাই
নিজেকে বদলে ফেলতে চাই।
১৩. প্রদীপ হও, কিংবা জীবনতরী, অথবা সিঁড়ি। কারো
ক্ষত পূরণে সাহায্য করো।
১৪. শোক করো না। তুমি যাই হারাও না কেনো তা অন্য
কোনো রূপে ফিরে আসবে।
১৫. তুমি সাগরে এক বিন্দু পানি নও। তুমি এক বিন্দু
পানিতে গোটা এক সাগর।
১৬. কেউ যখন কম্বলকে পেটাতে থাকে তখন সেটা
কম্বলের বিরুদ্ধে নয়, ধুলোর বিরুদ্ধে।
১৭. প্রেম আসলে কোথাও মিলিত হয় না। সারাজীবন এটা
সবকিছুতে বিরাজ করে।
১৮. অন্যের জীবনের গল্প শুনে সন্তুষ্ট হয়ো না, নিজের পথ
তৈরি করো, নিজের জীবন সাজাও।
১৯. সুন্দর ও উত্তম দিন তোমার কাছে আসবেনা, বরং
তোমারই এমন দিনের দিকে অগ্রসর হওয়া উচিত।
২০. তুমি এ ব্রহ্মাণ্ডে গুপ্তধনের খোঁজ করছো, কিন্তু প্রকৃত
গুপ্তধনতো তুমি নিজেই।
২১. স্রষ্টার কাছে পৌঁছানোর অজস্র পথ আছে। তার
মাঝে আমি প্রেমকে বেছে নিলাম।
২২. যে কখনো বাড়ি ছাড়েনি, তার কাছ থেকে যাত্রার
উপদেশ নিও না।
২৩. আকাশ কেবল হৃদয় দিয়েই ছোঁয়া যায়।
২৪. সিংহকে তখনই সুদর্শন দেখায় যখন সে খাবারের
খোঁজে শিকারে বেরোয়।
২৫. শুধু তৃষ্ণার্ত পানি খুঁজে না, পানিও তৃষ্ণার্তকে
খোঁজে।
২৬. নতুন কিছু তৈরি করো, নতুন কিছু বলো। তাহলে
পৃথিবীটাও হবে নতুন।
২৭. যে বাতাস গাছ উপড়ে ফেলে, সেই বাতাসেই
ঘাসেরা দোলে। বড় হওয়ার দম্ভ কখনও করো না।
২৮. সব কিছু জেনে ফেলাই জ্ঞান নয়, জ্ঞান হলো কী কী
এড়িয়ে যেতে হবে বা বর্জন করতে হবে তা জানা।
২৯. দুই ব্যক্তি কখনও সন্তুষ্ট নয়- বিশ্বকে যে ঘুরে দেখতে
চায় আর যে আরও জ্ঞান আহরণ করতে চায়।
৩০. যদি তুমি চাঁদের প্রত্যাশা কর, তবে রাত থেকে
লুকিয়োনা। যদি তুমি একটি গোলাপ আশা কর, তবে তার
কাঁটা থেকে পালিয়োনা, যদি তুমি প্রেমের প্রত্যাশা
করো, তবে আপন সত্তা থেকে হারিওনা।
No comments